





ঐশ্বর্য রাই, বিশ্ব সুন্দরী। তাকে পাবার ইচ্ছা পোষণ করেন অনেকেই। তবে তিনি একজন মরীচিকা।






বচ্চন পরিবারের পুত্রবধূ। তাকে নিয়ে বহুবার বহুভাবে উঠেছে সোশ্যাল মিডিয়াতে, তবে সেগুলিকে






কোনদিন পাত্তা দিতে রাজি হননি ঐশ্বর্য রাই বচ্চন অথবা তার শ্বশুরবাড়ির লোকজন। তবে কিছু কিছু গুজব কোনদিন ভোলা যায় না।






এমন একটি গুজব উঠেছিল ঐশ্বর্য রাই বচ্চন এর বিরুদ্ধে। শোনা গিয়েছিল যে তিনি নাকি শুধুমাত্র






আরাধ্যার মা নয়। তার আগে তিনি জন্ম দিয়েছিলেন সংগীত কুমারের। তাও আবার যখন তার বয়স ছিল মাত্র 15 বছর।তখন নাকি লন্ডনে আইভিএফের মাধ্যমে তিনি জন্মদান একজন পুত্রসন্তান কে।
এমনই অভিযোগ নিয়ে সংবাদমাধ্যমে সামনে এসেছিলেন অন্ধ্রপ্রদেশের সঙ্গীত কুমার।এই গুজব কিছুদিনের মধ্যে নেট দুনিয়ায় ছড়িয়ে গিয়েছিল। ঐশ্বর্য রায় কে মা বলে দাবি করেছিলেন এই তরুণ।
১৯৮৮ সালে নাকি লন্ডনের বিএফ এর মাধ্যমে জন্মদিন তার মা ঐশ্বর্য রাই বচ্চন। ঐশ্বর্যর বাবা-মা থাকে মানুষ করেছেন। দু’বছর পর তাকে তার বাবা বিশাখাপত্তম এ নিয়ে চলে আসে। এরপর আর তার সঙ্গে ঐশ্বর্য রাই বচ্চনের পরিবারের কোনো যোগাযোগ হয়নি। ঐশ্বর্য যখন স্কুলে পড়তেন,মডেলিংয়ের সুযোগ পাওয়ার জন্য তিনি চেষ্টা করে যান। সংগীতের অভিযোগ অনুযায়ী,ঐশ্বর্য নাকি পড়াশোনা ছেড়ে দিয়ে মডেলিংয়ে নিজের মাটি শক্ত করার জন্য লন্ডনে উড়ে যান।
সেখানে গিয়ে তিনি অন্ধ্রপ্রদেশের এই ছেলেটিকে জন্ম দিয়েছিলেন। সংগীত আবার নিজের নামে র শেষে আবার জুড়ে নিয়েছিলেন রাই পদবীটি। শুধু মাত্র এখানেই শেষ নয়। সে আরও অভিযোগ করে যে, এখন নাকি অভিষেকের সঙ্গে থাকেন না ঐশ্বর্য। বহুদিন ধরে তারা আলাদা থাকে। তাই সংগীত চাই যে, তার মা ঐশ্বর্য রাই বচ্চন তার সঙ্গে এসে ব্যাঙ্গালোরে থাকুক।
এত বছর মায়ের সঙ্গে আলাদা থেকেছে সে। আর একেবারেই আলাদা থাকতে চায় না। তখন স্বাভাবিক ভাবে তাকে প্রশ্ন করা হয়েছিল যে, কেন এত বছর তার দেখা পাওয়া যায়নি। এই সমস্ত প্রশ্নের কোন উত্তর ছিল না সংগীতের কাছে। এমনকি ঐশ্বর্য রাই বচ্চন যে তার মা, সে বিষয়েও কোনো প্রমাণ সে দেখাতে পারেনি। যদিও এই সমস্ত প্রশ্নের কোন উত্তর দিতে ইচ্ছা প্রকাশ করেনি ঐশ্বর্য রাই বচ্চন।আর যেহেতু সংগীত এর কাজে কোন রকম প্রমাণ ছিল না তাই এই সমস্ত নিয়ে বেশি মাথা ঘামায় নি সংবাদমাধ্যম ও।