





একেই বলে প্রফেশনাল, আমরা জানি জীবন থেমে থাকে না, জীবন বহমান, আর তাই আবারও






ফিরে পেলাম আমাদের প্রিয় শোয়ের জনপ্রিয় সঞ্চালিকা রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়কে।সদ্য ১৫ ই নভেম্বর






তিনি পিতৃহারা হয়েছেন,বাবা রবীন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়কে হারিয়ে যথেষ্টই শোকাহত তিনি। তবে নিজেকে






সেই শোকে স্তব্ধ হতে দেননি তিনি, পিতৃশোকে বুকে চেপে রেখে তিনি নিজের কাজে আবারো ফিরলেন






এবং বরাবরই তিনি তার পেশাদারিত্বে অটুট, তাই শনিবারই তাকে দেখা গেল শুটিং সেটে। দিদি নাম্বার ওয়ান এর যে আউট ডোর সেট তৈরি হয়েছে সেখানে হাজির এদিন রচনা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং সেখান থেকেই তার ভক্তদের উদ্দেশ্যে একটি ভিডিও বার্তা দিলেন তিনি।
তিনি জানান হাজারো কান্না চেপে তিনি তার ভক্তদের জন্য আবারো ফিরলেন। তবে এদিন তিনি আরো বলেন যে, এই কদিন অনুপস্থিতির কারণ তার ভক্তরা নিশ্চয়ই জানেন এবং অনেক দিন পরে তিনি আবারও তার নিজের ছন্দে ফিরতে পেরে যথেষ্ট খুশি। তবে সেই প্রাণোচ্ছল রচনা ব্যানার্জিকে কোথাও যেন খুঁজে পাওয়া যায়নি। হাজার হোক বুকের মাঝে জমা কষ্ট যা মানুষের চোখে-মুখে ফুটে উঠে, তবে এই কদিনের অনুপস্থিতিতেও থেমে থাকেনি দিদি নম্বর ১ শো।
সেই সঞ্চালনার দায়িত্ব নিয়েছিল সুদীপা চট্টোপাধ্যায় ও সৌরভ দাস। এদিন রচনা ব্যানার্জি তাঁর ভক্তদের ধন্যবাদ জানাতেও ভোলেননি। এমনকি তার অনুরাগীদের উদ্দেশ্য বলেছেন যে, তাঁর এত তাড়াতাড়ি ফিরে আসার কারণ যদিও তিনি খুব মানসিকভাবে বিপর্যস্ত, কিন্তু কাজ তো করতেই হবে, তাই তিনি শুটিং ফ্লোরে এলেন এবং তিনি শুটিং করবেন বলেও জানিয়েছেন।
আগামী সোমবার থেকেই আবার তাঁকে আমরা জি বাংলার পর্দায় দেখতে পাব দিদি নাম্বার ওয়ানের সঞ্চালকের ভূমিকায়। আপাতত এই শোতে পিকনিক পর্ব চলছে, যার শুটিং স্টুডিও ভেতর নয়, পার্কের ভেতরে চলছে। এমনকি তিনি তাঁর এই কঠিন সময়ে পাশে পেয়েছেন তার অনুরাগীদের, যারা তাঁকে মনের জোর দিয়েছেন প্রতিনিয়ত, তার জেরেই আজ এত তাড়াতাড়ি আমরা তাঁকে আবার সঞ্চালনার ভূমিকায় দেখতে পাচ্ছি।