





৪৫ বছর বয়স হয়ে গেল বলিউড অভিনেত্রী টাবুর। বলিউডের এই বিখ্যাত অভিনেত্রী অবশ্য এখনও






অবিবাহিতা।কিন্তু কেন এখনও বিয়ে করেননি তিনি এমন প্রশ্নের জবাবে টাবু জানালেন, তার বিয়ে






না হওয়ার জন্য নাকি দায়ী অজয় দেবগন।সম্প্রতি একটি সাক্ষাৎকারে টাবু বলেন, “অজয়কে আমি






২৫ বছর ধরে চিনি। ও আমার দূরের সম্পর্কের ভাই সমীর আর্যের বন্ধু এবং প্রতিবেশী ছিল।
যখন আমার বয়স কম ছিল, তখন থেকেই অজয় এবং সমীর আমার ওপরে কড়া নজর রাখত। কোনও ছেলে আমার সঙ্গে কথা বললেই তাকে ধরে পিটিয়ে দিত। তারা দু’জনই একেবারে গুণ্ডা ছিল। ”অর্থাৎ পুরোটাই মজার ছলে বলেছেন তব্বু। এই নায়িকা আরও জানিয়েছেন, মাঝেমধ্যেই তার জন্য সুপাত্রের খোঁজ করার জন্য অজয়কে বলেন তিনি।
সর্বশেষে টাবু বলেন, “যা বললাম পুরোটাই মজাচ্ছলে। আসলে আমার এবং অজয়ের মধ্যে দারুণ সম্পর্ক। যতজন পুরুষ অভিনেতা রয়েছেন, তাদের মধ্যে অজয় আমার জন্য বিশেষ অর্থ রাখে। ও এখনও বাচ্চাদের মতোই রয়েছে আর আমার বিষয়ে ভীষণ প্রোটেকটিভ। “এ কথাটি হয়তো অনেকেরই অজানা, মৃত্যুদণ্ড দেয়ার পরে বিচারক বা বিচারপতিরা কলমের নিব ভেঙে ফেলেন! এমন কথা শুনে হয়তো অনেকেই চমকে উঠতে পারেন।মৃত্যুদণ্ড দেয়ার পরে বিচারকরা কলমের নিব ভেঙে ফেলেন যে কারণেকিন্তু না, সেই ব্রিটিশ আমল থেকেই এই রেওয়াজ চলে আসছে। আজকের দিন পর্যন্ত এটি চলছেই। তবে প্রশ্ন হলো কেন?
আর উত্তর, কারণ একটি নয়, একাধিক। প্রথমত, এটি একটি প্রতীকী বিষয়। ব্যাখ্যা হল, যে কলম একজনের জীবন নিয়ে নিয়েছে, তা যেন আর কারো জীবন নিতে না-পারে।দ্বিতীয় ব্যাখ্যাটি এর সঙ্গেই সম্পৃক্ত। বলা হয়,বিচারক বা বিচারপতি ওই মৃত্যুদণ্ড এবং তা থেকে প্রসূত অপরাধবোধ থেকে নিজেদের দূরে রাখতে চান। সে কারণেই নিবটি ভেঙে ফেলেন।
একজন বিচারক বা বিচারপতি তার দেয়া মৃত্যুদণ্ড ফিরিয়ে নিতে পারেন না। তৃতীয় ব্যাখ্যা হিসেবে বলা হয়, তিনি যাতে কোনোভাবেই মৃত্যুদণ্ড ফিরিয়ে নেয়ার কথা ভাবতে না পারেন। শেষ ব্যাখ্যা, সব মৃত্যুই দুঃখের।কিন্তু কখনো মৃত্যুদণ্ডের মতো চরম শাস্তির প্রয়োজন হয়ে পড়ে। তাই কলমের নিব ভেঙে ফেলা হয় এটা বোঝাতে যে, মৃত্যুদণ্ড দুঃখজনক ব্যাপার