





বাংলা চলচ্চিত্রের একজন চনপ্রিয় অভিনেতা কাজী মারুফ। খুব অল্প সময়েই বাংলাদেশী চলচ্চিত্রে






নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। বাবা প্রখ্যাত পরিচালক কাজী হায়াৎ-এর মাধ্যমে চলচ্চিত্রে এসে






তারই পরিচালনায় করা ছবি ইতিহাস দিয়ে বাংলাদেশ জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করেন।






তার অভিনিত ছবির সংলাপ নিয়ে প্রায়ই আলোচনা-সমালোচনা হয়ে থাকে। ফেসবুক পেইজে নিজের ব্যক্তিগত বিষয় উল্লেখ করে সম্প্রতি একটা স্ট্যাটাস দিয়েছেন মারুফ।
সেখানে তিনি উল্লেখ করেন, একটা বক্সে আমার সানগ্লাসগুলো দাম যেটা, এটা অনেকের পুরো সিনেমার পারিশ্রমিক। কখনো এরকম ছবি দিইনি।মারুফ বলেন, আজ নিজের কিছু কথা বলছি অনেক কষ্টে। জী, আমি ম্যানচেস্টার থেকে পড়াশোনাও করিনি।
তবে অল্প করলেও ঠিক মতো করেছি। আমার চলচ্চিত্রের চরিত্রে যে পোশাকে মারুফকে দেখা যায় ওই পোশাক মারুফকে দেওয়া হয় প্রযোজকদের তরফ থেকে। আর চরিত্র অনুযায়ী আমাকে কাপড় পরতে দেওয়া হয়। আমি মনে করি, আমি ২০১৬ পর্যন্ত যা বলেছি সব গণমানুষের কথা বলেছি এবং সাধারণ জনগণের প্রতিনিধি হয়ে আমি চলচ্চিত্রের পর্দায় কিছু বলার চেষ্টা করেছি, প্রতিবাদ করেছি। আর প্রতিবাদে সব সময়ই কঠোর হই। আর অন্যায় দেখলে প্রতিবাদ করবই আমি। নোট: আমি পুরুষ মানুষ, আমার কিন্তু কোনো (আপন জুয়েলার্স) এর মতো বন্ধু নেই।
মারুফ আরও বলেন, আমার ব্যক্তিজীবন আর পর্দার মারুফকে অনেকেই এক মনে করে ফেলেন। ভুল করেন আমি শো অফ করি না…। ২০১১ সালে একবার আল্লাহর ঘর ধরার সৌভাগ্য হয়েছিল, মানে ওমরা হজ করেছিলাম। কিন্তু কোনো ছবি তুলিনি। হয়তো কিছু মানুষের জন্য ওটা আমার মূর্খতার পরিচয়। কিন্তু আমার চিন্তা ছিল আমি আল্লাহর কাছে মাফ চাইতে গিয়েছিলাম। তবে দুর্ভাগ্য আমার কোনো ছবিতে আমার এইসব এক্সোসারিজ পড়ার সুযোগ হয়নি। আমার ছবির নাম (গরিবের ছেলে, রাস্তার ছেলে ইত্যাদি) কিন্তু আমি বাংলাদেশের নিপীড়িত মানুষের কথা বলার চেষ্টা করেছি। যদি কাউকে ছোট করে থাকি আমাকে মাফ করে দেবেন।