





কৌতুক অভিনয়ের জন্য বরাবরেই আলোচিত ছিলেন দিলদার। তার অনুপস্থিতে ছবি যেন ছিলো






রসবিহীন তরকারী। ২০০৩ সালে সেই দিলদার মারা যান। তবে এবার দেখে নেওয়া যাক তার পরিবারের দিকে।






দিলদার চলচ্চিত্রে কাজ করে টাকা জমিয়ে ডেমরার সারুলিয়ায় ১৯৯৪ সালে একটা পাঁচতলা বাড়ি






করেছেন। এখন চারতলা পর্যন্ত ভাড়া দেয়া এবং পাঁচ তলায় দিলদারের স্ত্রী রোকেয়া বেগম থাকেন। এছাড়াও তিনি মাঝে মধ্যে বড় মেয়ের কাছে চাঁদপুরে ও ছোট মেয়ের কাছে ঢাকার নিকেতনে থাকেন।
দিলদারকে এখন মানুষের মনে পড়ে? একটা সময় বাংলা চলচ্চিত্রে দিলদারের উপস্থিতি ছিল অনিবার্য। দিলদার ছাড়া চলচ্চিত্র যেন তরকারিহীন ভাতের মতো। বিএনপি’র অঙ্গ সংগঠন জিয়া সাংস্কৃতিক সংসদের সভাপতি ছিলেন দিলদার। কিন্তু মারা যাওয়ার পর প্রথম তিন-চার বছর সংগঠনটি দিলদারের মৃতুবার্ষিকী পালন করতো। এখন পালন করা তো দূরের কথা সংগঠনের কারো এই দিনটির কথাই হয়তো মনে নেই।
ভিডিওটি দেখুন
দিলদারের ছোট মেয়ে জিনিয়ার স্বামী মারা গেছেন। জিনিয়া আগে টেলিকমিনিকেশনে চাকরি করতেন। সেখানে থেকে চলে আসেন ব্রাক ব্যাংকে। পাঁচবছর চাকরির পর সেটিও ছেড়ে দেন। শারীরিক অসুস্থতা ও অতিরিক্ত কাজের প্রেসারে ওই চাকরিটি ছাড়তে বাধ্য হন তিনি। বর্তমানে চাকরির চেষ্টা করছেন তিনি।
জিনি বলেন, পরিবারের সবকিছু আমার মা দেখাশোনা করেন। উনারও বয়স হয়েছে। আমাদের সংসার রয়েছে, তার ফাঁকেও দেখভাল করি যতটুকু পারি। আর আমার তো কোনো ভাই নেই তাই আম্মাকে আমাদের দুই বোনকেই দেখতে হয়।