





প্রথম ছবি ‘ইতিহাস’ দিয়েই বাজিমাত করেছিলেন কাজী মা’রুফ। পেয়েছিলেন জাতীয় চলচ্চিত্র






পুরস্কারও। এরপর ‘অন্ধকার’, ‘ক্যাপ্টেন মা’রুফ’, ‘দেহরক্ষী’সহ বেশ কিছু ব্যবসা’সফল ছবি






উপহার দিলেও ২০১৫ সাল থেকে চলচ্চিত্রে অনিয়মিত হয়ে পড়েন তিনি।






বিয়ে করে আ’মেরিকায় বসবাস শুরু করেন। তার আরও একটি পরিচয় আছেন তিনি প্রখ্যাত পরিচালক কাজী হায়াতের পূত্র। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে মা’রুফ জানালেন তিনি চিত্রনায়িকা অ’পু বিশ্বা’স কর্তৃক ‘ফিল্ম পলিটিক্স’ এর শিকার হয়েছেন। যার জন্য ক্যারিয়ারে অনেক ক্ষতি হয়েছে তার। অ’ভিমান করে তাই প্রবাস জীবন বেঁছে নিয়েছেন।
মা’রুফ বলেন, অ’পু বিশ্বা’স তখন একসঙ্গে ১১ টা ছবির সাইন করেছিলো। তখন মান্না আঙ্কেল মা’রা গেলেন মাত্র। সে
সময় মান্নান নামে এক মেকআপম্যান ছিলো। তিনি তার প্রথম ছবিতে আমাকে নায়ক হতে অনুরোধ করতেছিলেন। আমা’র বিপরীতে থাকবে অ’পু বিশ্বা’স। সে জানিয়েছিলো, আমি রাজি না হলে অ’পু বিশ্বা’সের শিডিউল পাবে না।
মান্নান ভাইয়ের অনুরোধে রাজি হই। ছবিটির শেষ দিনের শুটিং করছিলাম সাভা’রে আমা’র এক বন্ধূর এক হাসপাতা’লে। ওইদিন অ’পু বিশ্বা’স আমাকে বলে গেলেন, আপনার মতো হিরো আমি দেখিনি। আপনি অনেক ভালো একজন মানুষ।
মাজার বিষয় হচ্ছে, তার পরের দিনই অ’পু বিশ্বা’স আমা’র নামে তার গলার চেইন ও মোবাইল চু’রির মা’মলা দেয়।
যেখান থেকে এগুলো হারায় আমি তখন সেখানে উপস্থিতিও ছিলাম না। অথচ অ’পু আমাকে চো’র বানিয়ে কাঠগড়ায় দাঁড় করায়। নায়ক মান্নার মৃ’ত্যুর পর অ্যাকশন হিরো হিসেবে সে সময় পরিচালক ও প্রযোজকদের কাছে কাজী মা’রুফের বেশ চাহিদা তৈরি হয়।
মূলত সে চাহিদাকে নষ্ট করতেই অ’পু এমনটি করেছেন বলে ইঙ্গিত দিয়ে ‘ইতিহাস’ খ্যাত এ নায়ক বলেন, শুনেছিলাম
আমা’র বাবার সঙ্গে এফডিসিতে অ’পু বিশ্বা’সের কি একটা বিষয় নিয়ে ঝামেলা হয়েছিলো। যার জন্য সে আমাকে
চো’রের দায়ে কাঠগড়ায় দাঁড় করায়। সে সময় অ’পু সঙ্গে আমা’র অনেক ছবিতে অ’ভিনয়ের প্রস্তাব আসছিলো। অ’পু সে সময়টাতে আমা’র সঙ্গে এ পলিটিক্সটা করেন।