





সম্প্রতি সাবেক অভিনেত্রী শ্রাবন্তীর দাম্পত্যে ফাটলের খবরটি ছড়িয়ে পড়ে মিডিয়াপাড়ায়। এমনকি






শ্রাবন্তীর সংসারের মামলা-মোকদ্দমার বিষয়টিও প্রকাশ্যে আসে। ২০১০ সালের অক্টোবর জাহাঙ্গীরনগর






বিশ্ববিদ্যালয়ের নাটক ও নাট্যতত্ত্ব বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মোহাম্মদ খোরশেদ আলমের সঙ্গে বিয়ে হয় শ্রাবন্তীর। এই দম্পতির ঘরে দুটি কন্যা সন্তান রয়েছে। বড় মেয়ে রাবিয়াহর বয়স ৭ আর ছোট মেয়ে আরিশার সাড়ে ৩ বছর।
মূলত পারস্পরিক সন্দেহ ও মনোমালিন্যের কারণে শ্রাবন্তী-আলমের সংসারে বিচ্ছেদের এই স্ফুলিঙ্গ জ্বলে উঠেছে বলে জানা গেছে। মূল অভিযোগ তাদের এই ভালোবাসার বন্ধনে তৃতীয় ব্যক্তির আগমন।
শ্রাবন্তী বলেন, মালয়েশিয়ায় এক নারীর সঙ্গে সখ্য গড়ে উঠে আলমের। মায়ের চিকিৎসার জন্য আলম সেখানে গিয়েছিল। কিন্তু এরপর সেই সখ্যতা অনেকদূর এগিয়েছে। তাদের কল রেকর্ড ও মোবাইল চেক করেও আমি অনেক কিছুর প্রমাণ পেয়েছি। অথচ সেই মেয়েটি বিবাহিত। খুব সুখেই কেটেছে বিয়ের পর আমাদের জীবন। অথচ গত একটি বছর ঝামেলা পোহাতে হচ্ছে সেই মেয়ের কারণে।
এদিকে টিভি মিডীয়ার এই প্রিয়মুখ নিজের কাজের ক্ষেত্রেই নাকি উপহাসের শিকার হচ্ছেন। আক্ষেপ নিয়ে শ্রাবন্তী বলেন, ’আমার সংসার ভাঙার গুঞ্জনে মিডিয়ার অনেককেই খুশি হতে দেখলাম। কেউ কেউ তো আবার ফেসবুকে ইনিয়ে বিনিয়ে স্ট্যাটাসও দিয়েছেন। কী আজব দুনিয়া রে ভাই! অথচ আমি কিন্তু এখনো মনে প্রাণে চাই আমার সংসারটা টিকে যাক। অন্তত বাচ্চাদের মুখের তাকিয়ে আলমের সঙ্গে একই ছাদের নিচে থাকতে চাই।’ সূত্র:.latestbdnews