





৯০ দশকের বাংলা ছবির জনপ্রিয় অভিনেতাদের মধ্যে অন্যতম অভিষেক চট্টোপাধ্যায়। একটা সময়






নায়ক হিসেবে একের পর এক হিট ছবি উপহার দিয়েছেন তিনি। অভিনয় ক্যারিয়ারে ৩৫ বছরে প্রায়






২৫০ টি বেশি ছবিতে অভিনয় করেছেন অভিষেক তখনকার সময়ে অত্যন্ত পরিচিত মুখ ছিলেন






অভিষেক চট্টোপাধ্যায়। নিজের কাজ দিয়ে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিতেন তার সমসাময়িক






প্রসেনজিৎ, চিরঞ্জিত, তাপস পালের মত দাপুটে অভিনেতাদের। এখনো যথেষ্ট জনপ্রিয় এই অভিনেতা।কিন্তু একসময়ের এই দাপুটে অভিনেতা আজ অনেক বছর হলো বড় পর্দায় আর দেখা যায় না।
তবে টিভি সিরিয়ালে এখনো অভিনয় দিয়ে মন জয় করে নিয়েছেন তিনি দর্শকদের। বড় পর্দা থেকে এই দূরত্বের কারণ একদিন নিজের মুখেই বললেন অভিষেক অভিযোগ করলেন টলি ইন্ডাস্ট্রির নেপোটিজম বা স্বজনপোষণের বিরুদ্ধে।
অভিষেক দাবি করেছেন টলিপাড়ায় স্বজনপোষণ রয়েছে। শুধু তাই নয় ইন্ডাস্ট্রির অন্যতম জনপ্রিয় দুই তারকা প্রসেনজিৎ চ্যাটার্জী ও ঋতুপর্ণা সেনগুপ্তের দিকে আঙুল তুলেছেন তিনি।
এরাই নাকি তার ক্যারিয়ার শেষ করে দিয়েছেন বলে অভিযোগ করেন অভিনেতা অভিষেক চট্টোপাধ্যায়।একটি সংবাদমাধ্যমে অভিনেতা জানান নায়ক হিসেবে অভিনয় করা সত্ত্বেও অনেক নোংরা রাজনীতির শিকার হতে হয়েছে তাকে।
দীর্ঘ ৯ বছর কোন কাজ ছিল না তার। বাধ্য হয়ে যাত্রাদলে কাজ করেছিলেন তিনি।সেই সময় তার হিট জুটি প্রসেনজিৎ-ঋতুপর্ণা তার ক্যারিয়ার নষ্ট করতে বড় ভূমিকা পালন করেছেন।
যেহেতু তার কোন গডফাদার ছিলনা তাই তেমনভাবে অভিনয় চালিয়ে যেতে পারেননি তিনি। তবে বর্তমানে সিরিয়ালে দিব্যি অভিনয় করে চলেছেন এই অভিনেতা।
প্রসঙ্গত, তরুণ মজুমদার পরিচালিত ‘পথ ভোলা’ ছবির মাধ্যমে টলিউডে আত্মপ্রকাশ ঘটে অভিষেকের তারপর সংঘর্ষ, ফিরিয়ে দাও, দহন, বাড়িওয়ালী, মধুর মিলন,
মায়ের আঁচল, আলো, নীলাচলে ,কিরীটী, মত বহু ছবি উপহার দিয়েছেন দর্শকদের।বর্তমানে জনপ্রিয় ধারাবাহিক ‘খরকুটো’ তে গুনগুনের বাবার চরিত্রে অভিনয় করছেন তিনি।